ইমাম সাহেবের অবস্থা

ইমাম সাহেবের অবস্থা

১২:১৫ PM Add Comment


খুব সুন্দর একটি ঘটনা পড়ুন
আশা করি খুব ভালো লাগবে,
অনেক দিন আগের কথা ভারতে চলছিল হিন্দু মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা্‌,
ঠিক তখনি ছুটে এলো এক সুন্দরি যুবতি একটি মেয়ে’
সে লুকানোর কোন জায়গা না পেয়ে উঠলো একটি মসজিদে।
তখন মসজিদ থেকে সবাই এশার নামাজ পড়ে চলে গিয়েছিলো।

মসজিদে ছিলেন শুধু মসজিদের ইমাম সাহেব।
এদিকে ইমাম সাহেব ছিলেন টাটকা যুবক তাই ঘটনাটা ঘটলো অন্য রকম’

মেয়েটি তাকে অনুরোধ করে এই রাতটি থাকার মত যায়গা চাইলো
কিন্তু ইমাম সাহেব তাকে যুবতি দেখে যায়গা দিতে অসিকার করলো।
তাছাড়া কেউ মসজিদে এমন একটি যুবতি দেখলে কি মনে করবে ,
তাই ইমাম সাহেব তাকে না করে দিলো।

কিন্ত মেয়েটির কান্না আর জীবন চলে যাবার কথা শুনে আর তাড়িয়ে দিতে
পারলেন না। তো ইমাম সাহেব বলল আপনাকে কিন্তু ফজরের আজানের আগেই
চলে যেতে হবে’ তো মেয়েটি শর্তে রাজী হয়ে গেলো।

ইমাম সাহেব মসজিদেই ছোট একটা কক্ষ আছে সেখানেই থাকেন।
আর মেয়েটিকে মসজিদের বারান্দার এক কোনে যায়গা করে দিলেন।

ইমাম সাহেবের মনে সন্দেহ হলো, কি জানি মেয়েটার মতলব খারাপও হতে পারে
তাই ইমাম সাহেব বার বার মেয়েটির দিকে খেয়াল করতে থাকল
এর মদ্ধে একবার ইমাম সাহেবের চোখ পড়লো মেয়েটির সুন্দর চেহারার দিকে।

লাইটের লাল আলো মুখের ওপর পড়াতে চেহারাটা খুব সুন্দর দেখাচ্ছিলো,
ইমাম সাহেব যেন চোখ ফিরাতেই পারছিলনা
ইমাম সাহেব কোন রকমে চোখ ফিরায়ে নিলেন এতো সুন্দর চেহারা কার না
দৃস্টি করতে পারে।
তো তখন থেকে শুরু হলো ইমাম সাহেবের পরিক্ষা …

এদিকে শয়তান যুবক ইমাম সাহেবের পিছে লাগল জম্মের মত…
যখনি সুন্দর চেহারার দিকে চোখ পড়ে তো কাম ভাব বেড়ে যায় দ্বিগুন।

ইমাম সাহেব তখন একটি মোমবাতি জ্বালালেন এবং বার বার তার ওপর হাত
রখতে ছিলেন, এভাবে রাত কেটে ফজর হয়ে আসলো।
ইমাম সাহেব তখন মেয়েটিকে ঘুম থেকে জাগিয়ে শর্ত মতে চলে যেতে বললেন।
কিন্তু মেয়েটি যেতে অসিকার করলেন।
ইমাম সাহেব কারন জানতে চাইলে মেয়েটি বলল রাতের ঘটনাটা না শুনে আমি যাচ্ছিনা।
ইমাম সাহেব বলল কি সেটা।
তখন মেয়েটি বলল আপনি কেন আপনার হাত বার বার মোমবাতির ওপর রাখছিলেন?
ইমাম সাহেব নিরুপায় হয়ে বলতে আরম্ভ করলেন।
আপনার সুন্দর চেহারা আমার চোখে পড়ায় আমাকে সয়তান বার বার আপনার প্রতি আমাকে আকৃষ্ট করতে ছিল। আর আমি মোমবাতির ওপর হাত রাখতএ ছিলাম
এই জন্য যে, আমার মনকে বুঝায়লাম দুনিয়ার আগুন সয্য করার খমতা তোর
যেখানে নাই কিভাবে ঐ দোযখের আগুন সহ্য করবি।

একথা শুনে হিন্দু মেয়েটি মুগ্ধ হয়ে গেল……
দুনিয়া ও আখিরাতের মদ্ধে পার্থক্য

দুনিয়া ও আখিরাতের মদ্ধে পার্থক্য

১২:১২ PM Add Comment


দুনিয়া ও আখিরাতের মদ্ধে পার্থক্য ঃ

দুনিয়া হল আখিরাতের শশ্য ক্ষেত্র।
তাই আমরা দুনিয়াতে যে যেমন কামায় করব তা আখিরাতে পাইব।
ভাল কাজ করলে ভাল ফল আর মন্দ কাজ করলে মন্দ ফল পাইব।
তবে আমাদের এটা জেনে রাখা ভাল যে আখিরাতের তুলনাই দুনিয়া
কিছুই না দুনিয়া বসবাসের জায়গা নয়, ভোগ বিলাশের জায়গা নয়।
দুনিয়া হল কামায় করার জায়গা।
আল্লাহ তালা আমাদের খুবিই অল্প সময় দিয়ে আমাদের এই দুনিয়ায়
পাঠাইছেন আমাদের পরিক্ষা করার জন্য আমরা যদি এই অল্প সময়ের
মধ্যে আমাদের জীবন কে আল্লাহর হুকুম আর নবীর আদর্শ মোতাবেক
পরিচালিত করতে সক্ষম তবেই দুনিয়া ও আখিরাতে সুখ শান্তি ও কামিয়াবি
হাছিল করা সম্ভব।
তাই আসুন আমরা আমাদের জীবনটাকে আল্লাহ্‌র হুকুম আর নবির তরিকা
অনুযায়ি পরিচালনা করি।
দুনিয়া ও আখিরাতের মদ্ধে পার্থক্য ঃ

দুনিয়া হল আখিরাতের শশ্য ক্ষেত্র।
তাই আমরা দুনিয়াতে যে যেমন কামায় করব তা আখিরাতে পাইব।
ভাল কাজ করলে ভাল ফল আর মন্দ কাজ করলে মন্দ ফল পাইব।
তবে আমাদের এটা জেনে রাখা ভাল যে আখিরাতের তুলনাই দুনিয়া
কিছুই না দুনিয়া বসবাসের জায়গা নয়, ভোগ বিলাশের জায়গা নয়।
দুনিয়া হল কামায় করার জায়গা।
আল্লাহ তালা আমাদের খুবিই অল্প সময় দিয়ে আমাদের এই দুনিয়ায়
পাঠাইছেন আমাদের পরিক্ষা করার জন্য আমরা যদি এই অল্প সময়ের
মধ্যে আমাদের জীবন কে আল্লাহর হুকুম আর নবীর আদর্শ মোতাবেক
পরিচালিত করতে সক্ষম তবেই দুনিয়া ও আখিরাতে সুখ শান্তি ও কামিয়াবি
হাছিল করা সম্ভব।
তাই আসুন আমরা আমাদের জীবনটাকে আল্লাহ্‌র হুকুম আর নবির তরিকা
অনুযায়ি পরিচালনা করি।
Good boy

Good boy

৯:৪৬ AM Add Comment


খুব সুন্দর একটি ঘটনা পড়ুন
আশা করি খুব ভালো লাগবে,
অনেক দিন আগের কথা ভারতে চলছিল হিন্দু মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা্‌,
ঠিক তখনি ছুটে এলো এক সুন্দরি যুবতি একটি মেয়ে’
সে লুকানোর কোন জায়গা না পেয়ে উঠলো একটি মসজিদে।
তখন মসজিদ থেকে সবাই এশার নামাজ পড়ে চলে গিয়েছিলো।

মসজিদে ছিলেন শুধু মসজিদের ইমাম সাহেব।
এদিকে ইমাম সাহেব ছিলেন টাটকা যুবক তাই ঘটনাটা ঘটলো অন্য রকম’

মেয়েটি তাকে অনুরোধ করে এই রাতটি থাকার মত যায়গা চাইলো
কিন্তু ইমাম সাহেব তাকে যুবতি দেখে যায়গা দিতে অসিকার করলো।
তাছাড়া কেউ মসজিদে এমন একটি যুবতি দেখলে কি মনে করবে ,
তাই ইমাম সাহেব তাকে না করে দিলো।

কিন্ত মেয়েটির কান্না আর জীবন চলে যাবার কথা শুনে আর তাড়িয়ে দিতে
পারলেন না। তো ইমাম সাহেব বলল আপনাকে কিন্তু ফজরের আজানের আগেই
চলে যেতে হবে’ তো মেয়েটি শর্তে রাজী হয়ে গেলো।

ইমাম সাহেব মসজিদেই ছোট একটা কক্ষ আছে সেখানেই থাকেন।
আর মেয়েটিকে মসজিদের বারান্দার এক কোনে যায়গা করে দিলেন।

ইমাম সাহেবের মনে সন্দেহ হলো, কি জানি মেয়েটার মতলব খারাপও হতে পারে
তাই ইমাম সাহেব বার বার মেয়েটির দিকে খেয়াল করতে থাকল
এর মদ্ধে একবার ইমাম সাহেবের চোখ পড়লো মেয়েটির সুন্দর চেহারার দিকে।

লাইটের লাল আলো মুখের ওপর পড়াতে চেহারাটা খুব সুন্দর দেখাচ্ছিলো,
ইমাম সাহেব যেন চোখ ফিরাতেই পারছিলনা
ইমাম সাহেব কোন রকমে চোখ ফিরায়ে নিলেন এতো সুন্দর চেহারা কার না
দৃস্টি করতে পারে।
তো তখন থেকে শুরু হলো ইমাম সাহেবের পরিক্ষা …

এদিকে শয়তান যুবক ইমাম সাহেবের পিছে লাগল জম্মের মত…
যখনি সুন্দর চেহারার দিকে চোখ পড়ে তো কাম ভাব বেড়ে যায় দ্বিগুন।

ইমাম সাহেব তখন একটি মোমবাতি জ্বালালেন এবং বার বার তার ওপর হাত
রখতে ছিলেন, এভাবে রাত কেটে ফজর হয়ে আসলো।
ইমাম সাহেব তখন মেয়েটিকে ঘুম থেকে জাগিয়ে শর্ত মতে চলে যেতে বললেন।
কিন্তু মেয়েটি যেতে অসিকার করলেন।
ইমাম সাহেব কারন জানতে চাইলে মেয়েটি বলল রাতের ঘটনাটা না শুনে আমি যাচ্ছিনা।
ইমাম সাহেব বলল কি সেটা।
তখন মেয়েটি বলল আপনি কেন আপনার হাত বার বার মোমবাতির ওপর রাখছিলেন?
ইমাম সাহেব নিরুপায় হয়ে বলতে আরম্ভ করলেন।
আপনার সুন্দর চেহারা আমার চোখে পড়ায় আমাকে সয়তান বার বার আপনার প্রতি আমাকে আকৃষ্ট করতে ছিল। আর আমি মোমবাতির ওপর হাত রাখতএ ছিলাম
এই জন্য যে, আমার মনকে বুঝায়লাম দুনিয়ার আগুন সয্য করার খমতা তোর
যেখানে নাই কিভাবে ঐ দোযখের আগুন সহ্য করবি।

একথা শুনে হিন্দু মেয়েটি মুগ্ধ হয়ে গেল……